website live

Welcome To Our School

মোঃ জামিয়ার রহমান

সুপারিনটেনডেন্ট

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
সুপ্রিয় এলাকাবাসী শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী জ্ঞান ও দক্ষতা প্রদান করে তাদেরকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত করা । সামাজিক ও অনৈতিক চরম অবক্ষয়ের যুগে সন্তানদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের ক্ষেত্রে সচেতন অভিভাবক মাত্রই দিশাহারা। এক্ষেত্রে একটি ভুল সিদ্ধান্ত অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যেতে পারে আমাদের কলিজার টুকরো সন্তানের অপার সম্ভাবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। সন্তানকে সৎ, চরিত্রবান, খোদাভীরু ও আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই। অপরদিকে যুগের সমস্ত চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে জাগতিক সফলতার স্বর্ণ শিখরে অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য আধুনিক শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষার তীব্র প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। উভয় শিক্ষার চাহিদা পূরণে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “দেবীগঞ্জ জমির উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা”। প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ ম্যানেজিং কমিটি, যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে। মনোরম পরিবেশ, শৃঙ্খলা, শিক্ষকদের একাগ্রতা, শিক্ষক- শিক্ষার্থীর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর সুদৃষ্টিতে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন পর্যায়ে প্রশংসনীয় অবদান রেখে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তারা তাদের কোমলমতি সন্তানদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠছে। তাই কুরআন সুন্নাহর আলোকে শিক্ষার্থীদের দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে আমি মনে করি।

পরিশেষে দেবীগঞ্জ জমির উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে যারা অবদান রেখেছেন, তাদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নে অতীতে যারা শ্রম দিয়েছেন এবং বর্তমানে যারা শ্রম দিচ্ছেন উভয়কে আল্লাহ উত্তম জাযা দান করুক, আমিন ।


ধন্যবাদান্তে-
মোঃ জামিয়ার রহমান
সুপারিনটেনডেন্ট
দেবীগঞ্জ জমির উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়

মো: আবু বক্কব সিদ্দিক
সভাপতি
বাংলাদেশের যে কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারে কাজ করছে তারমধ্যে অন্যতম রংধনু আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। বাংলাদেশ সরকার যেমন এ বিষয়টি স্বীকৃতি প্রদান করেছে, তেমনি এ প্রতিষ্ঠানটি সাফল্যের কৃতিত্বস্বরূপ অর্জন করেছে দেশি-বিদেশি অনেক সম্মাননা। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৫ সাল থেকে বিএসবি ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ এই একযুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারের উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এখান থেকে যে সকল শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যে লেখাপড়া করে বেরিয়ে গিয়েছে, তাদের অনেকে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পেশাজীবি হিসাববিদ, আইনজীবি, সেনা, নৌ, বিমান বাহীনির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এ প্রতিষ্ঠানের অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। আবার অনেকে ইতোমধ্যে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করছে এবং একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। এ অল্প সময়ে শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্যের অন্যতম কারণ এ প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন খুব যত্ন সহকারে শিক্ষা দিয়ে থাকে তেমনি একজন যোগ্য মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য পারিপার্শ্বিক যে গুণাবলি অর্জন করা দরকার তার সকল আয়োজন রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে।